🔴 আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম সাচ্চুর নেতৃত্বে চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে মারামারি এবং মিথ্যা মামলায় আসামি ২২ জন
🔴 এলাকায় অবস্থা থমথমে পরিস্থিতি বিরাজমান, আশুগঞ্জ থানা পুলিশ এই সুযোগে ফায়দা লুটছে
🔴 সাধারণ মানুষ এই পরিস্থিতির জন্য পুলিশের অনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং চরিত্রহীনতাইকে দায়ী করেন
নিজস্ব প্রতিবেদক : গত শুক্রবার সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে আটটার দিকে আশুগঞ্জ থানার সামনে অটোরিকশার চাঁদা তোলার কর্তৃত্বকে কেন্দ্র করে তিন কিশোরের মধ্যে মারামারি সংঘটিত হলে পরে তার জের ধরে একটি চক্রান্তকারী মহল এলাকার ২২জন গণ্যমান্য ও সুপরিচিত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করলে তার কোনো তদন্ত না করেই থানা পুলিশ ওই নিরপরাধীদের এফআইআর ভুক্ত আসামি বানিয়ে একটি হয়রানি মূলক মামলা চুড়ান্ত করেছে বলে অভিযোগ মিলেছে। এনিয়ে এলাকায় এখন মারাত্মক পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় আশুগঞ্জ বন্দরের মধ্যে বিভিন্ন বৈধ অবৈধ সংগঠনের নামে অনবরত চাঁদাবাজি চলে, ফলে অতিষ্ঠ জনজীবন। প্রায় প্রতিদিনই এই চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যের ফলে কোথাও না কোথাও কোন না কোন অঘটন ঘটেই চলেছে।
এদিকে গত শুক্রবারের ঘটে যাওয়া মারামারির ঘটনার সরেজমিনে অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায় সামাজিক অবক্ষয়ের অপর এক তথ্যচিত্র যা আশুগঞ্জের প্রায় সকলের জানা একটি ওপেন সিক্রেটও বটে কিন্তু যথাযথ কর্তৃপক্ষ নৈতিক স্খলনের কারণে তাঊএ বিষয়টিকে এড়িয়ে চলেন।
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার সামনে সেদিন সন্ধ্যায় সেই মারামারি সংঘটিত হয় মূলত অটোরিকশার চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অটোরিকশা থেকে জোর পূর্বক আগের চেয়ে অধিক হারে চাঁদা তুলেছিল “রোহান”। তখন অসহায় দুই কিশোর অটোচালক এতো টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে একপর্যায়ে তাদের ও চাঁদাবাজ রোহানের মধ্যে কথাকাটাকাটি থেকে মারামারি সংঘটিত হয় কিন্তু ওই ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে ২২জন নিরপরাধী লোকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে যাদের মধ্যে কেউই তখন সেখানে উপস্থিতই ছিলেন না।
তথ্য মতে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অসংখ্য কলকারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, পাশাপাশি ওগুলোকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে অগণিত চাঁদাবাজের দলও। তাই আশুগঞ্জে ঘুরলে সার্বক্ষণিক দেখা যায় ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের চাঁদাবাজির বিভিন্ন প্রকৃতির বেহায়া-চিত্র।
উক্ত এলাকার সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায় আশুগঞ্জে যতোগুলি চাঁদাবাজের সিন্ডিকেট আছে তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে ওতপ্রোতভাবে সরাসরি জড়িত রয়েছেন আশুগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক।
রাস্তাঘাট, দোকানপাট, হাটবাজার, কলকারখানা ছাড়াও একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং অটোরিকশা থেকে শুরু করে যেকোনো পরিবহনের লোকজনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য মতে আশুগঞ্জ থেকে সবচেয়ে বেশী টাকা চাঁদা তোলা হয় সাদেকুল ইসলাম সাচ্চুর নেতৃত্বে, যিনি আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকও বটে এবং তার একাজে মাঠ পর্যায়ে চাঁদা তোলার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকায় রয়েছেন আপন ছোট ভাই রোহান। সেদিন থানার সামনে দুই কিশোরের সাথে চাঁদার টাকা নিয়ে সেই মারামারিও সংঘটিত হয়েছিল এই রোহানের সাথেই। শুধু তাই নয়, আশুগঞ্জের বিভিন্ন মহলে এরাই যে প্রকাশ্যে বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে প্রকাশ্যে সাচ্চুর অদৃশ্য শক্তির বলে তার যথেষ্ট প্রমাণ মিলেছে এলাকার অনেকের সাথে কথা বলে।
অনুসন্ধান চলাকালে আশুগঞ্জ থানা এলাকি নিবাসী নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লোকজন অত্যন্ত বিরক্তির সাথে বলেন, “আওয়ামী নেতা ও সাংবাদিক সাচ্চুই সব নষ্টের গোড়া। তাকে যেকোনো মূল্যে থামাতে হবে, প্রয়োজন হলে আমরা সবাই মিলে প্রশাসনের কাছে তার চাঁদাবাজির ফিরিস্তি তুলে ধরে অভিযোগ করবো। সে এমন একটা লোক যার সাথে নেই কোন সংবাদ বা নিউজের সম্পর্ক, অথচ সেই লোকই কিনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বনে গিয়ে এলাকায় চাঁদাবাজির একটা সিন্ডিকেট তৈরি করে মাসে লাখ লাখ টাকা চাঁদা তোলেন। তার এই চাঁদাবাজির ব্যাপারে এর আগেও একবার জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আতাউল্লাহ ও আশরাফ মাহদীকে জানানো হয় কিন্তু রহস্যজনক কারণে তারা এব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেননি।”
অপর এক এলাকাবাসী বলেন, “সাদিকুল ইসলাম সাচ্চু ও তার ছোট ভাই রোহানের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে এলাকায় হর হামেশাই আলোচনা হয়। এ ব্যাপারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, একাধিক ম্যাসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপ গ্ৰুপেও প্রচুর সমালোচনা চলে কিন্তু সেখানে ঢুকেও সাংবাদিক সাচ্চুর দাপুটে ভাই রোহান বিভিন্ন মানুষকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।”
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত শুক্রবার সন্ধ্যার পরে থানার সামনে যে মারামারি ঘটে তার আসল কারণ ছিল, বড়ো ভাই সাচ্চুর তৈরি করে দেয়া রশিদ দিয়ে ছোট ভাই রোহান অটোরিকশা থেকে অধিক হারে চাঁদা তুলেছিল, এমতাবস্থায় তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে কয়েকজন এবং কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্রজনতার সহায়তাত অটোচালকরা মিলে ঘটনাস্থলেই রোহানকে উত্তম-মধ্যম দেয়।
ওদিকে যারা কেউই এ ঘটনার কিছুই জানেন না, এমনকি ঘটনার সময় যারা কেউ সেখানে উপস্থিতও ছিলেন না, এমন ২২জন গণ্যমান্য ও সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধেই একটা চক্রান্ত মূলক মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করা হয় আশুগঞ্জ থানায়। অতঃপর অতিউৎসাহী থানা পুলিশও কোন রকম খোঁজ খবর বা তদন্ত করা ছাড়াই কালবিলম্ব না করে আদালতে ছুটে গিয়ে অভিযোগে উল্লেখ করা সকলকে এফআইআর ভুক্ত আসামি বানিয়ে এসে এলাকায় টিম নিয়ে নেমে পরে সবাইকে ধরে নিয়ে আদালতে চালান করবেন এই বাসনা পূর্ণ করতে।
সকলের প্রশ্নঃ কোনো রকম তদন্ত ছাড়াই একটি অভিযোগকে এভাবে মামলায় রুপ দেয়াটা থানা পুলিশের জন্য একটি মারাত্মক অনৈতিক কাজ বলে কেনো গণ্য হবে না!?
এখানেই শেষ নয়, ঘটে যাওয়া ওই অযাচিত ঘটনার অনুসন্ধানী প্রতিবেদক আশুগঞ্জ মডেল থানার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেনের কাছে এঘটনা জানতে চেয়ে মোবাইলে ফোন কল করলে তিনি তথ্য দিয়ে সহায়তা না করে বরং ‘তিনি যেনো কিছুই জানেন না’ -এমন একটা রহস্যজনক আচরণ করেন। এছাড়াও যেহেতু মারামারি থানার সামনেই ঘটেছে তাই আসলে কে বা কারা তা করলো, কে কে উপস্থিত ছিল তা নিশ্চিত করতে ওসির কাছে থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, ওই সময় বিদ্যুৎ ছিলো না তাই সিসি ফুটেজও নাই!
এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে প্রতিবেদক তাৎক্ষণিক খবর নেন থানার আশেপাশের একাধিক দোকানপাট ও বসতবাড়ির লোকজনের কাছে। তারা জানান যে সেদিন সন্ধ্যায় কোন লোডশেডিংয় ঘটে নাই। আরোও নিশ্চিত হতে মুঠোফোনে জানতে চান, স্থানীয় আবাসিক প্রকৌশলী জাফর আহমেদের কাছে। তিনি জানান, ওই দিন ওই সময়ে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ বন্ধ ছিলো না।
এমতাবস্থায় প্রশ্নঃ আসে, অনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থেই ওসি বিল্লাল কারেন্ট ছিলোনা তাই সিসি ফুটেজ নাই, -এই ডাহা মিথ্যা কথাটি বলে চরম ধৃষ্টতা প্রদর্শনের পাশাপাশি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে কেনো গণ্য করা হবে না?
এখানে একটি কথা বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে সাধারণত দেখা যায় সিসি ক্যামেরাগুলি স্থাপন করার সময় তা এপিএস বা সংরক্ষিত বিদ্যুৎ ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত করা হয়ে থাকে একারণে, যাতে করে বিদ্যুৎ চলে গেলে বা অপরাধীরা বিদ্যুতের লাইন কেটে দিয়ে কোন অপরাধ সংঘটিত করলেও যেনো তার ফুটেজ মিলে। শুধু তাই নয়, সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সময় তার লাইনও এমন ভাবে লাগানো হয় যাতে করে সবকিছু সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। আর এখানে তো প্রশ্ন থানার সিসি ক্যামেরা নিয়ে!
একথা বলাই বাহুল্য যে একটি থানাকে সহজাত কারণেই অত্যন্ত সুরক্ষিত রাখতে হয় এবং সেই মর্মে থানার সিসি ক্যামেরার ভূমিকা অপরিসীম। অতএব থানার সিসি ক্যামেরার সাথে সংরক্ষিত বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা ছাড়াও তার রেকর্ডিং ডিভাইসটির জন্য প্লেনের ব্লাকবক্সের মতো এমন ব্যবস্থা করা প্রয়োজন যাতে করে এক সেকেন্ডের ঘটনাও যেন রেকর্ডিং হওয়া থেকে বাদ না পরে এবং থানায় আগুন লেগে পুড়ে ছারখার হয়ে গেলেও সিসি ক্যামেরার রেকর্ডিং ডিভাইসটির যাতে কোন ক্ষতি না হয় এবং পরবর্তীতে তা থেকে ফুটেজ দেখে আগুনের সূত্রপাত নিশ্চিত করা যায়। অথচ এবিষয়ে আশুগঞ্জ থানার যে অবস্থা তা বেদনা ও হতাশাজনক ছাড়া উল্লেখ করার মতো কিছু নাই। তবে এরজন্য থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকেই সবচেয়ে বেশী দায়ী করলে কেন ভুল করা হবে?
বিশেষ করে সেদিন শুক্রবার সন্ধ্যার পরে আশুগঞ্জ থানার সামনে যেখানে ওই মারামারি সংঘটিত হয় তা ছিল একেবারেই থানার সিসি ক্যামেরার মুখে। তাই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখলেই নিশ্চিত করা যায় যে ওই মারামারি আসলে কে বা কারা করেছেন? এছাড়াও পরিস্কার হয়ে যাবে, তখন সেখানে অভিযুক্ত ২২ জনের মধ্যে কেউ উপস্থিত ছিলেন কিনা, থাকলেও তাদের কার কি ভূমিকা ছিল ইত্যাদি সকল প্রশ্নের উত্তর মিলবে কিন্তু ওসি বিল্লালের হেঁয়ালি ও রহস্যজনক আচরণের কারণে থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ এখন পর্যন্ত মেলে নাই।
এছাড়াও যেহেতু সবাই বলছেন যে তখন বিদ্যুৎ ছিলো অতএব কোনো আইপিএস -এর ব্যবস্থা না থাকলেও থানার সিসি ক্যামেরাটি তখনও চালু ছিলো বলে মনে করা হবে না?
এমতাবস্থায় একথাটি নিশ্চিত যে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিল্লালের মিথ্যা কথাকে প্রশ্রয় না দিয়ে বরং তদন্তের মাধ্যমে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ উদ্ধার করে তা দেখা মাত্রই দুধ আর পানি আলাদা হয়ে যাবে অর্থাৎ জানা যাবে সেখানে আসলে কে বা কারা ছিলো না ছিলো। পাশাপাশি কেউ কিছুই জানেন না নিরপরাধী বলে সকলের দাবি যে ২২জন মামলার অভিযুক্ত আসামিরা, তারাও যে কেউই ওই মূহুর্তে ওখানে উপস্থিত ছিলেন না এটাও প্রমাণ করে তাদের সকলকে মিথ্যা মামলার আসামি হওয়া থেকে অব্যাহতি দেয়া সম্ভব হবে।
এবিষয়ে এলাকাবাসী যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সহায়তার দাবি জানান।
ওদিকে এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এটাকে পুলিশের কান্ড জ্ঞানহীন কাজ বলে সাহেব সর্দাররা মন্তব্য করেন। এছাড়াও এঘটনায় ক্ষুব্ধ সকল পেশা ও শ্রেণীর মানুষ চাঁদাবাজদের হুশিয়ারি করে বলেন আশুগঞ্জের মাটিতে কোন চাঁদাবাজ মাদক ব্যবসায়ীদের আর স্থান নাই, অনেক হয়েছে। পুলিশ যদি দায়িত্ব পালন করতে অপারগ হয় তবে আমরাই মাঠে নেমে যাবো বাধ্য হলে।
সুত্র জানায়, আজ ওই এলাকার ছাত্রজনতা মিলে একত্রিত হয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সবাই মিলে যেকোনো মূল্যে চাঁদাবাজ আর মাদক ব্যবসায়ীদের হাত থেকে তারা তাদের প্রিয় আশুগঞ্জকে মুক্ত করবেই। তারা তখন হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “চাঁদাবাজরা যতবার চাঁদাবাজি আর মাদক ব্যবসার মাধ্যমে আশুগঞ্জের মাটিকে কলঙ্কিত করার অপচেষ্টা চালাবে ততবারই আমরা আশুগঞ্জের সাধারণ ছাত্রজনতারা মিলে কঠিন ও শক্ত অবস্থান নিবো।”
এদিকে তথ্যমতে প্রতি বুধবার আশুগঞ্জ বন্দরে যে সাপ্তাহিক হাটবাজার মিলে সেদিন কেবলমাত্র আশুগঞ্জ উপজেলার সিএনজি ও অটোরিকশা চালকদের কাছ থেকেই প্রায় তিন থেকে চার লাখ টাকা চাঁদা বাবদ উত্তোলন করা হয়, যার নেপথ্যে রয়েছেন তথাকথিত সাংবাদিক সাদেকুল ইসলাম সাচ্চু ও তার ছোট ভাই রোহানের কিশোর গ্যাং গ্ৰুপ।
আশুগঞ্জের চাঁদাবাজির ভিডিও ক্লিপঃ
(অনুসন্ধান চলমান…)