বিশেষ প্রতিবেদন : ৫৪ বছরের সকল রেকর্ড ভেঙে দিয়ে এদেশে এখন চলছে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ইচ্ছাকেই বাধ্য হয়ে মেনে নেয়ার পর্ব!
সেদিন হঠাৎ করেই মিছিল নিয়ে সচিবালয়ে ঢুকে পরে শত শত অপ্রাপ্ত বয়স্ক পরীক্ষার্থী যা এদেশের মাটিতে কোনদিন হয়নি, কেউ এমন কিছু করার কথা কোনদিন ভাবতেই পারেনি, প্রয়োজনই অনুভব করে নি কিন্তু এবার তাই হোলো?
নতুন করে আর পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে এইচএসসি ফল প্রকাশের দাবিতে হঠাৎ মিছিল নিয়ে সচিবালয়ে ঢুকে পরেছে শত শত ১৮ বছরের কম বয়সী পরীক্ষার্থী।
গত (মঙ্গলবার) বেলা দুইটার দিকে তারা গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টের থেকে সচিবালয়ের গেট দিয়ে পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে ঢুকে পরে।
এ সময় তারা সচিবালয়ের ৬ ও ১১ নম্বর ভবনের মাঝামাঝি জায়গায় মিছিল করতে থাকেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, একটা বোর্ড পরীক্ষা ৬-৭ মাস পর্যন্ত ঝুলে থাকবে তা কী করে হয়? আমাদের কয়েকদিন আগেও জানিয়েছিল সেপ্টেম্বরের ১১ তারিখে পরীক্ষা হবে। তাহলে আরও এক মাস লাগবে পরীক্ষার জন্য। এরপর এক মাসব্যাপী পরীক্ষা হবে। এত সময় নিলে আমাদের ফলাফল প্রকাশ করবে কখন? আর আমরা ভর্তি হবো কবে?
তারা আরও বলেন, আমরা চাই যেসব পরীক্ষা হয়েছে সেহ অনুযায়ী পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া হোক। দাবি না মানলে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কি এখন এই অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেমেয়েদের কথা মতোই সিদ্ধান্ত নিবে? তারপর? তারপর ওদের ভর্তিও কি ওরা যেভাবে বলবে সেভাবেই হবে? হবেই বা কেনো? না হলেই তো ওরা আন্দোলন করবে, মিছিল করবে, রাজপথে রক্ত দিবে, জীবন দিয়ে দিবে। ওদেরকে কে থামাবে? পুলিশ? সেনাবাহিনী? নাকি সমন্বয়করা!? কিভাবে থামাবে?
আমরা জানি না কিভাবে, কেনো এদেশের অবস্থা এমন হয়ে গেলো। আমরা হাজার অভাবে কষ্টে যেমনই ছিলাম তাই বলে গত ৫৪ বছরে এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন কখনো হইনি! যে বয়সী সন্তানরা কোনোদিন কোনো মুরুব্বির দিকে চোখ তুলে কথা বলেনি কেননা বাবা-মায়ের আদেশ, “কারো সাথে বেয়াদবি করবি না”, আজ হঠাৎ করেই তাদের মধ্য থেকে আদবকায়দা বলতে সবকিছু কেমন করে উবে গেলো? তারা কে কোথায় কি করছে তা তাদের বাবা-মায়েরাও জানেন না।
কোন বাবা-মায়েরই কি তাদের সন্তানদের নিয়ে এসব কিছু কাম্য ছিলো? এরজন্যই কি তারা নিজেরা না খেয়ে সন্তানদের খাইয়ে বড়ো করেছেন?
কি হবে আমাদের ভবিষ্যৎ? যাদের সন্তানদের এই দুর্গতি তাদের আবার ভবিষ্যৎ বলে কি কিছু থাকে?
আমরা কোনো রাজনৈতিক দলে বিশ্বাসী নই, আমরা আজীবন কাজ করে খেয়ে ছেলেমেয়েদের মানুষ করার যুদ্ধে লড়াই করেছি কিন্তু এদেশের রাজনীতি আজ আমাদের মধ্যে একোন আগুন জ্বালিয়ে দিলো যে আমাদের সন্তানরাই আজ আমাদের অবাধ্য, তারাই তাদের সিদ্ধান্ত নেয়, না মানলেই রক্ত ঝড়ায়, প্রয়োজনে নিজের জীবন দিয়ে দেয়, এই জীবনের উপরে যেনো তাদের পরিবারের কারো কোন হক নাই! আজ বাবা-মাদেরকে তাদের অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেমেয়েদের ভয় করে বেঁচে থাকতে হচ্ছে, এটাও কি কোনো মানবজীবন!?
Thanks on your marvelous posting! I quite enjoyed reading it,
you might be a great author.I will always bookmark your blog and definitely will come back in the foreseeable future.
I want to encourage you continue your great job, have a nice day!
আমি উৎসাহিত ও কৃতজ্ঞ,
ধন্যবাদান্তে,
এডমিন
#সাফকথা
Hi, Neat post. There is an issue with your site in internet explorer,
may test this? IE nonetheless is the marketplace leader and a good section of folks will pass over your fantastic writing
due to this problem.
আমি আইটি না তো তাই, আমি চাই সবার সাথে কথা বলতে,
#সাফকথা,
এডমিন
Hey there! Do you use Twitter? I’d like to follow you if that would be okay.
I’m absolutely enjoying your blog and look forward to
new updates.
করি তো জনাব, @safkothanews X আইডির নাম,
আছি,
এডমিন
We stumbled over here coming from a different web address and thought I
may as well check things out. I like what I see so now i
am following you. Look forward to finding out about your
web page again.
What i don’t realize is in fact how you’re no longer really
much more well-preferred than you might be now.
You are so intelligent. You already know therefore considerably in terms of this
topic, produced me in my opinion believe it from so many numerous angles.
Its like women and men don’t seem to be fascinated except it’s something to accomplish
with Woman gaga! Your individual stuffs nice. Always take care
of it up!