FB IMG 1719177574216

🔴 প্রসঙ্গ: বাংলাদেশের মাটির উপর দিয়ে ভারতের রেললাইন

বিশেষ প্রতিনিধি : সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সরাসরিও অনেকেই পদ্মা সেতুর আলোচনায় বলেছিলেন, “এটি তৈরিই করা হচ্ছে কেবলমাত্র দাদাদের সুবিধা দেওয়ার জন্য!”

এছাড়াও অনেকেই সরাসরি মেনশন করেছিলেন, “কলকাতা টু আগরতলায় যেতে ৩৭-৩৯ ঘন্টা ট্রেনে সময় লাগতো যা এখন থেকে লাগবে মাত্র ৭ ঘন্টা মাত্র। এত রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে কেন তৈরি করা হয়েছিল এবার বুঝতে পেরেছেন?”

নিন্দুকেরা বলছিলেন, “দেশের স্বার্থ বিনাশ করে পদ্মা সেতু তৈরি করার এই বাসনা দেখেই বোঝা গিয়েছিল ধান্দাটা আসলে কাদের?”

উত্তরে একজন ফেসবুক ইউজার বলেন, “এইটা বোঝার জন্য তো ডক্টরেট বা এমফিল করাও লাগে না বা রকেট সায়েন্টিস্ট‌ও হওয়া লাগে না। আজকে সময় টিভিও একই কথা বলছে দেখছি। বলি, সময় টিভি কি ফ্রুটিকা পান করেছে নাকি?”

আমরা বলি, “সোনার বাংলা, এই দেশটা বাঙালীর, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে কোনো দাদাদের‌ই আদাপরা কিন্তু কাজে লাখবে না।”

তবে সর্বোপরি সকলেই একমত, “এসব কুকর্মের কথা প্রথম থেকেই সময় মতো জনগণকে না জানিয়ে দূরে সরিয়ে রেখেছে মিডিয়ারা ধামাচাপা দিয়ে। তারা সব জানতো, সব জানে কিন্তু চোর চলে যায় তবুও মুখ খুলেনা। এখনও দেশের স্বনামধন্য মিডিয়ারা মিলে রাসেল ভাইপারের ভয় দেখিয়ে, একথা সেকথা বলে পগারপার করে দিয়ে রাষ্ট্রের ক্ষতিসাধনে অগ্ৰণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।”

🔘 নীচে এবিষয়ে ফেইসবুকের একটি ভাইরাল স্টাটাস হুবহু তুলে ধরা হলো:

“এই ম্যাপটা হইলো ইন্ডিয়ান রেল লাইন বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে কিভাবে যাবে সেটার। খুব সুন্দর একটা নকশা। দেখে মনমুগ্ধকর লাগতেছে। তাদের দরকার তাই তারা আমাদের দেশের উপর দিয়ে রেল যোগাযোগ ব্যবহার করবে। এখানে নেগেটিভ কিছু নাই। নেগেটিভ হইলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দল হারতেছে যেটা বাঙ্গালী মেনে নিতে পারতেছে না। রাসেল ভাইপার সাপ ঢুকে গেছে যেটা মিডিয়া সবচেয়ে বেশি হাইলাইট করতেছে সেটা নেগেটিভ। এছাড়া সবই পজিটিভলি। নেগেটিভলি ভাবেও পজিটিভ।
দেশের ভালোমন্দ নিয়ে এত মাথা ব্যথার কিছু নাই। যে ভালো অবস্থানে আছে সে বলবে আমার কি আমি তো ভালো আছি, ক্ষতি তো আমার একলার হবে না! দালালরা বলবে এসব গুজব!”

প্রশ্ন হচ্ছে, “এমতাবস্থায় বাঙালীরা তাদের নিজ মাতৃভূমির সাথে প্রতারণা করে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে বলে গণ্য করা হবে না কেনো?”

বিশেষ সংযোজন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *