1200px Department of Immigration Passports Seal.svg

নিজস্ব প্রতিবেদন : উন্নয়ন‌ই বর্তমান সরকারের রাজনীতির প্রধান হাতিয়ার ও মূলধন, অপরদিকে ‘উন্নয়ন’ কথাটিকেই এই দেশের মানুষের কাছে সবচেয়ে বেশী সমালোচিত হতে দেখা যাচ্ছে, তবে এখানে আমরা বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে কোনো কথা বলছি না। আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হোলো, নাগরিক অধিকার বলে সরকারের অঙ্গীকারবদ্ধ সেবার বাস্তব পরিস্থিতি ও তা সঠিক ভাবে উপভোগ করার উপায় সৃষ্টি।

আমরা কথা বলছি, এই পৃথিবীর সর্বাধুনিক নিরাপদ ও সবচেয়ে গ্যারেন্টেড একটি সিস্টেমের বিষয়ে। একথাটি সারা বিশ্ব অবহিত ও সকলের কাছে গ্ৰহনযোগ্য যে ডিজিটালাইজড এই আধুনিক পৃথিবীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সফটওয়্যার সিস্টেমের সিস্টেমের‌ই অন্তর্ভূক্ত আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের এন‌আইডি কার্ড ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে তোলা মোবাইলের সিমকার্ড, আর একারণেই এই এন‌আইডি ও সিমকার্ড হোল্ডার যেকোনো ব্যক্তি পৃথিবীর সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নিশ্চিত আইডেন্টিফিকেশনে সমৃদ্ধ বলে গণ্য।

এছাড়াও বাংলাদেশের সকলে এবং সারা পৃথিবীর সবাই অভিহিত যে একজন ব্যক্তি যিনি বাংলাদেশের একটি বৈধ এন‌আইডি কার্ড ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে তোলা যেকোনো মোবাইল কোম্পানির একটি সিমকার্ড(অতিরিক্ত বলে গৃহীত) হোল্ডার, তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশের ই-পাসপোর্ট সেবাটি অনলাইনে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে ও অনলাইনেই সরকারের ঘোষণা করা নির্দিষ্ট ফি জমা দেবার পরে অটোসার্ভিসের মাধ্যমে মোবাইল ফোনের মেসেজে পাওয়া নির্দিষ্ট তারিখে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে স্বশরীরে গিয়ে ছবি ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আসার পরে তার মোবাইল ফোনের মেসেজেই নির্দিষ্ট সময়ে পেয়ে যাবেন, আর মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের হার্ডকপি পেতে মোবাইল ফোনের মেসেজের মাধ্যমে পাওয়া নির্দিষ্ট তারিখে, নির্ধারিত পাসপোর্ট অফিসে স্বশরীরে গেলেই পেয়ে যাবেন”, -এটা একটা স্বাভাবিক অনলাইন ডিজিটাল প্রকৃয়া, এটা কোনো উন্নয়ন বা অবনতির কথা নয়, এটা বিকাশের চেয়ে হাজার গুণ উন্নত বা যেকোনো আন্তর্জাতিক ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের বিনিময়ে দেয়া অনলাইন সেবা যা একবার চালু করে দেবার পরে অটোসার্ভিস দিতে থাকে।

উল্লেখিত ওই সিস্টেমের মাধ্যমে সবকিছু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অটোমেটিক্যালি সম্পন্ন হয়ে যেতে ও গ্ৰাহকের কাছে মেসেজের মাধ্যমে ই-পাসপোর্ট চলে যেতে মাঝখানে শুধু ছবি তোলা আর ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে প্যাকেজে জমা দেয়া ছাড়া কারো কোনো প্রকৃয়া করার মতো তেমন কোনো কাজ নেই। বাংলাদেশে এই অত্যাধুনিক সিস্টেম চালু হবার আগে যখন বাংলাদেশের পাসপোর্ট সেবাটি এনালগ সিস্টেমের অন্তর্ভূক্ত ছিলো তখন একজন বাংলাদেশী নাগরিকের একটি বৈধ পাসপোর্ট পরিচয় পেতে হলে তাকে থানা, নির্দিষ্ট ব্যাংক, নির্দিষ্ট করে দেওয়া দফতর অথবা সরাসরি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে হার্ড পেপারের আবেদন পত্র সংগ্রহ করে তা সঠিক ভাবে পূরণ করে, সাথে নির্দিষ্ট সংখ্যা ও সাইজের ছবি, নিজ এলাকার চেয়ারম্যান বা সমমর্যাদার কোন ব্যক্তির কাছ থেকে নেয়া পরিচয় ও চারিত্রিক সনদ, ডাক্তারের সনদ, পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট, নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে নির্ধারিত অংকের টাকা জমা দিয়ে সংগ্ৰহ করা ব্যাংক ড্রাফ্ট একত্রিত ও সংযুক্ত করে একটি ফাইল বানিয়ে তা নিজ নিজ জেলার পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে স্বশরীরে জমা দিয়ে বিনিময়ে পাসপোর্ট পাওয়ার একটি নির্দিষ্ট তারিখ সম্বলিত টোকেন স্লিপ পাওয়ার পরে, নির্দিষ্ট করে দেয়া তারিখে পুনরায় পাসপোর্ট অফিসে স্বশরীরে গিয়ে টোকেন স্লিপটি জমা দিয়ে নিজ হাতে পাসপোর্ট সেবা পেতে হোতো।

একথা অনস্বীকার্য যে আমরা বাঙালীরা বর্তমান পৃথিবীতে নিজেদের একটি সৌভাগ্যবান জাতি বলে মনে করি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার শাসন আমলে তাঁর একমাত্র সুযোগ্য পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের বদৌলতে পাওয়া ডিজিটাল বাংলাদেশের এন‌আইডি কার্ড, মোবাইল সিমকার্ড ও পাসপোর্ট সেবা সমূহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে ডিজিটালাইজড বলে।

এর ফলে আমরা সকলেসহ এমনকি সারা বিশ্ববাসী অবহিত যে বাংলাদেশের যেকোনো ব্যক্তি যদি তার বৈধ নাগরিকত্ব এবং উক্ত ব্যক্তি কোনো প্রকারের আইনি ওয়ারেন্টভুক্ত নন, -এর নিশ্চয়তা নিশ্চিত করণের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত পরিচয়পত্র “এন‌আইডি কার্ড” হোল্ডার হন, তবে তিনি এই পৃথিবীর অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বাংলাদেশী ই-পাসপোর্ট সেবাটিও পেয়ে যান অনলাইনেই।

বস্তুত, এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অনলাইন সিস্টেমটি চালু করার সময় প্রজেক্ট প্রমোশনের মধ্যে এটাও অন্তর্ভুক্ত ছিলো, “ডিজিটাল বাংলাদেশের একজন এন‌আইডি হোল্ডার নাগরিক একটি মেশিন রিডেবল তথা ডিজিটাল পাসপোর্টের হার্ড-কপির সেবাটি পেয়ে যাবেন অনলাইনের ফর্মে উল্লেখ করে দেয়া ঠিকানায় ডাকযোগেই। এক্ষেত্রে গ্ৰাহককে সরকারের নির্দিষ্ট করে দেয়া বাড়তি ফি অনলাইনেই জমা দেয়া ও ফর্মে ঠিকানা উল্লেখ করে দেয়া ছাড়া কিছুই করতে হবে না।

কিন্তু সরেজমিনে কি দেখা যায়?

সারা বাংলাদেশের যেসকল নাগরিকরা বিভিন্ন কারণে এদেশের পাসপোর্ট সেবাটি গ্ৰহন করেছেন এবং এখনও করছেন তাদের মধ্যে শতকরা পাঁচজন গ্ৰাহক মিলে নাই যারা এই মর্মে সাক্ষ্য দিয়েছেন যে সরকারের নির্ধারিত করে দেয়া ফী দেয়ার পরেও দালাল চক্রকে অতিরিক্ত টাকা না দিয়ে তার পাসপোর্ট সেবা পেয়েছেন।

এদেশের যেকোনো পাসপোর্ট অফিসে গেলেই মিলে দালাল চক্রের সদস্যদের যারা সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী, পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা অথবা কর্মচারীদের অন্তরালে একটি গোপন সিন্ডিকেট রুপে সক্রিয় রয়েছেন। এরা বিভিন্ন উছিলা দাঁড় করিয়ে গ্ৰাহককে আপোষে লোকচক্ষুর আড়ালে বাড়তি টাকা দিতে বাধ্য করেন। গ্ৰাহকরাও সময়মতো পাসপোর্ট সেবা পেতে বিকল্প উপায় নেই তাই বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে যাচ্ছেন ব্লাকমেইলের শিকার হয়ে।

এদেশের এমন কোন মিডিয়া, পত্রিকা, গণমাধ্যম অথবা যোগাযোগ মাধ্যমের এমন কোন প্লাটফর্ম নেই যেখানে বাঙালী জাতির এই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট বা আলোচনা হয়নি। পাসপোর্ট অফিসের দুর্দশা নিয়ে এদেশের সাংবাদিকরা হাজার হাজার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন, প্রতিনিয়ত করেও চলেছেন পাসপোর্ট অফিসের সেবার মধ্যে বসবাস করা দালালী ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডের তথ্য উপাত্ত নিয়ে কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না, কোন ভাবেই এথেকে মুক্তি লাভ করতে পারছেন না ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ। অথচ বর্তমান সরকার এই লক্ষ্যে জনগণের জন্য যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দিয়েছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের অনলাইন ভার্সনে। অথচ এরপরে‌ও বাংলাদেশের মানুষ পাসপোর্ট সেবা বাধ্য হয়ে নিরবে নিজের বৈধ টাকা সিন্ডিকেটের দালালদের অবৈধ খায়েশ মিটাতে দিয়ে থাকেন চোরের মত মাথা নিচু করে! কেননা না দিয়ে সময়মতো কাঙ্খিত পাসপোর্ট সেবাটি পাবার কোন বিকল্প উপায় নেই।

এমতাবস্থায় Investigation Agency -এর সাথে সংযুক্ত ও অনুসরণকারী কিছু অনুসন্ধানী প্রতিবেদকগণ বাংলাদেশের মানুষের জাতীয় স্বার্থে দলবদ্ধ হয়ে সারা বাংলাদেশের মোট ৬২টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের হালহকিকত সরেজমিনে দেখে এসে প্রতিটি অফিসের দায়িত্বে নিয়োজিত সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের কাছে কয়েকটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন রেখে যাচ্ছেন।

উল্লেখিত ওই অনুসন্ধানী প্রতিবেদকের দলটি বাংলাদেশের পাসপোর্ট সেবা নিয়ে সরেজমিনে অনুসন্ধানের শুরুতেই এদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মানুষের সাথে আলোচনা করে কয়েকটি প্রশ্ন নির্ধারণ করেছেন বলে তারা জানিয়েছেন।

তারা বলেন, “এক্ষেত্রে উক্ত প্রশ্নগুলোর মাঠ পর্যায়ে কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশের ক্যাডার সার্ভিসের অভিজ্ঞ ও যোগ্য প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের সরেজমিনে অর্জিত অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে দেয়া উত্তর‌গুলোই পারে সঠিক সমাধানের রচনা করতে ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ডিজিটাল ই-পাসপোর্ট সেবাটি কেবলমাত্র সরকারী ফী -এর বিনিময়ে কোনো রকম প্রতিবন্ধকতা ছাড়া নির্দিষ্ট সময়ে অনলাইনের পাওয়ার ক্ষেত্রে সকল প্রতিবন্ধকতাকে ধ্বংস করে দিতে।”

প্রতিবেদক দলের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, তারা একাধিক পর্বে বিভক্ত করে প্রতিটি পর্বে একাধিক বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের পরিস্থিতি ও তার সর্বোচ্চ কর্মকর্তা, যারা উপ-পরিচালকের পদাধিকারী, বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাবৃন্দ তাদের দেয়া উত্তরসহ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করবেন।

এছাড়াও তারা প্রতিটি বাংলাদেশী নাগরিকের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষার্থে সারা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার স্থানীয় তথ্য ও সংবাদকর্মীসহ সকল সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে যাদের নিজ নিজ জেলার বা যেকোনো বিভাগীয় অথবা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে একটি মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের হার্ডকপি সংগ্ৰহ করার বা পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধান করার অথবা একটি ই-পাসপোর্ট সেবা পাওয়ার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা যেনো অনুগ্ৰহ পূর্বক এই ফেসবুক আইডির ইনবক্সে যোগাযোগ করে তথ্য প্রদান করেন, সেজন্য সবাইকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।

💚 প্রিয় পাঠক ও বন্ধুরা,

আমরা মনেপ্রাণে আশা ও বিশ্বাস করি যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের মেধার ফসল অনলাইনে মেশিন রিডেবল ও ই-পাসপোর্ট সেবাকে সঠিক ভাবে কার্যকরী করে সকলের উপভোগ্য করার লক্ষ্যে এই প্রতিবেদনের প্রতিবেদক দলকে সকলের জন্য আমরা সকলে নিজ নিজ অভিজ্ঞতার সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা মানে ইতিহাসের মাইলফলক তৈরির কাজে অংশ গ্ৰহন করার সামিল।

পরিশেষে আমরা আপনাদের সবার কুশল-মঙ্গল কামনা করি, সাফকথা পরিবারের পক্ষ থেকে।

🔴 নিম্নে উল্লেখ করা‌ বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসমূহের মধ্যে কোন পাসপোর্ট অফিস সম্পর্কে অভিজ্ঞ রয়েছে থাকলে ইনবক্স করুন:

১. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস,‌ উত্তরা,‌ ঢাকা

২. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, দক্ষিণ‌ কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা

৩. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কুমিল্লা

৪. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ময়মনসিংহ

৫. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে, গোপালগঞ্জ

৬. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নোয়াখালী

৭. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, সিরাজগঞ্জ

৮. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, যশোর

৯. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, হবিগঞ্জ

১০. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ফরিদপুর

১১. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, চাঁদপুর

১২. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, মানিকগঞ্জ

১৩. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, মুন্সীগঞ্জ

১৪. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বগুড়া

১৫. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, পটুয়াখালী

১৬. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস,‌ দিনাজপুর

১৭. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, পাবনা

১৮. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, মৌলভীবাজার

১৯. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, টাঙ্গাইল

২০. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস,‌ কিশোরগঞ্জ

২১. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, চট্টগ্রাম

২২. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নরসিংদী

২৩. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ফেনী

২৪. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

২৫. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কক্সবাজার

২৬. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, রাঙ্গামাটি

২৭. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কুষ্টিয়া

২৮. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বান্দরবান

২৯. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বরগুনা

৩০. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, বাগেরহাট

৩১. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ভোলা

৩২. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, চুয়াডাঙ্গা

৩৩. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, গাইবান্ধা

৩৪. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

৩৫. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, গাজীপুর

৩৬. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, জয়পুরহাট

৩৭. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, জামালপুর

৩৮. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঝালকাঠি

৩৯. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঝিনাইদহ

৪০. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, খাগড়াছড়ি

৪১. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, কুড়িগ্রাম

৪২. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, লালমনিরহাট

৪৩. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, লক্ষ্মীপুর

৪৪. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, মাদারীপুর

৪৫. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, মাগুরা

৪৬. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, মেহেরপুর

৪৭. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নাটোর

৪৮. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নওগাঁ

৪৯. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নড়াইল

৫০. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নারায়ণগঞ্জ

৫১. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে, নেত্রকোণা

৫২. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, নীলফামারী

৫৩. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, পিরোজপুর

৫৪. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, পঞ্চগড়

৫৫. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, রাজবাড়ি

৫৬. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, সাতক্ষীরা

৫৭. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, শরীয়তপুর

৫৮. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, শেরপুর

৫৯. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, সুনামগঞ্জ

৬০. আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঠাকুরগাঁও

৬১. পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট

৬২.পাসপোর্ট অফিস, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *