FB IMG 1713209385007

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ এবং এর ২৩ নাবিককে মুক্তি দিয়েছে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। তবে এর জন্য তাদের ৫০ লাখ মার্কিন ডলার মুক্তিপণ দিতে হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৫৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।

এমতাবস্থায় সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্ন এসে দাঁড়িয়েছে,

“তাহলে মিডিয়াবাদ সাংবাদিকরা যে ভারতের জাহাজ উদ্ধারের বিষয়টি খুব ফলাও করে দেখালো, আসলে বিষয়টা কি?”

এছাড়াও অনেকেই প্রশ্ন করেন,

“ভারতের মিশনটা আসলে কি ছিল? যদি আদৌও পত্রিকায় প্রকাশিত ঘটনাটি সত্যি হয়ে থাকে।”

এদিকে খবরে প্রকাশ ওইসব পাইরেটস তথা জলদস্যু একাধিকজন ধরাও পরেছেন।

“তাহলে নিশ্চয়ই টাকাটা বাংলাদেশ ফেরত পাবে?”

-এই প্রশ্ন করেন একজন সাধারণ মানুষ।

এছাড়াও এতো বড়ো একটি অংকের টাকা হেন্ডোভার করলেন নির্দিষ্ট কে ও কারা মিলে? এই লেনদেন নিশ্চিত করার সাথে বাংলাদেশের সকল বাহিনীর মেধাবী ইন্টেলিজেন্সির যোগ সুত্র ছিলো কিনা,

-এটা জানতে চেয়েছেন অগণিত সাধারণ মানুষ।

বেশ কয়েকজন শিক্ষিত মানুষ আশা প্রকাশ করেছেন,

“অতঃপর যা হয়েছে, তাতে করে টাকাটা ফেরত আনতে আমাদের দেশের মেধাবী ডিফেন্স সোলজার্স যথেষ্ট বলে আমরা মনে করতে চাই। তথাকথিত কিছু ডাকাতের হাতে তিন ব্যাগ ভর্তি ডলার তুলে দিয়ে এভাবে কাপুরুষের মতো এদেশ প্রেমিক সৈনিক কিছুতেই ঘুমাতে পারবেন না বলে আমরা মনে করি এবং অচিরেই আমরা জানতে পারবো সূখবর যে অতঃপর বাঙালী তাদের হক তিন ব্যাগ ডলার‌ও ফেরত পেয়েছে এবং তার সবকিছুই বাঙালী মেধাবীরা নিজেরাই করেছেন। বিপদে কেউ কারো নয়, ভারত তা প্রমাণ করলো। বাংলাদেশের জাহাজ হাইজ্যাক নিয়ে ভারতের পদক্ষেপ ও প্রচারিত তথ্য উপাত্ত অবশ্যই সন্দেহজনক।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *