আন্তর্জাতিক : এখন থেকে প্রায় ২৯ বছর সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সফর শুরু করে জাপানের আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর। এর ওসাকা, কিয়োটো কোবের ব্যস্ত শহরের কাছে থেকে একটি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর।
ওসাকা গি থেকে মাত্র ৩৮ উত্তরে দক্ষিণ-পশ্চিম ওসাকা বে’র ঠিক মাঝখানে কৃত্রিম দ্বীপের উপর
বন্দর তৈরি করা হয়েছে অধুনা কারণে সমুদ্র তলায় ডুবে যাচ্ছে!
এমনকি, থেকেও এ যাচ্ছে মূলটি ঘটনাটি মামলার সর!
ওদিকে প্রার্থীরা করেন, স্থানীয় কৃত্রিম দ্বীপের ৩৮ ফুটও বেশি ডুবে গেছে।
২০৫৬ এর মধ্যে আরও ১৩ ফুটের সমুদ্রে ডুবে যেতে পারে বলে আশঙ্কাজনক মতপ্রকাশ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য দু’টি কৃত্রিম দ্বীপের বিমানের ওপর বন্দটি করতে করতে জাপানের কালীন সময় পেয়েছিল ১৩ সংখ্যার সংখ্যাও বেশি মূল্য হয়েছে। এই ড্রিম দ্বীপ নির্মাণ করতে গিয়ে তাদের মধ্যবর্তী সমুদ্রসীমায় পাঁচ ফুট উচ্চতার মাটি বিছিয়ে দেওয়া হয় এবং তার ওপর গেঁথে দেওয়া হয় ১৬ ইঞ্চি ব্যাসেকৃত ২২ বার পাই।
জমির ভিত শক্ত করতে সেই পাইপের মাটির সঙ্গে ফের কাদা-বালি মেশানো হয়। ওসাকা সমুদ্রের তৈরি কৃত্রিম দ্বীপের গঠনের জায়গা ছিল ভেজা স্পঞ্জের মতো। সেই জমিতে শুকিয়ে আমি আবার শুরু করে নির্মাণের কাজ।
৬০- এর জন্য টোকিও শহরের সঙ্গে কানসাইয়ের পথে কথা বলে চিন্তালগ্ন ও সমুদ্রবন্দর শহর একটি নির্মান প্রকল্প বাস্তবায়নের পদক্ষেপ করতে তৎকালীন সরকার সরকার।
আপনার মনের কথা হয়েছিল ইটামি ইন্টারন্যাশনাল পুনঃপুনঃমাণ করে আরও বর্ধিত করা হবে কিন্তু ইটামি টুনাকা শহরের কাছে এতটা আবাসন আছে যেটা নির্ধারন করার জন্য খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে গেছে। এমনকি এলাকার বাসিন্দারাও নিয়ন্ত্রণ শুরু করেন। আপনি চাইলে শব্দূষণ আরও বাড়াতে অনুরোধ জানান তারা। তাই চেষ্টা করতে হবে।
ফলে কোবেল না হওয়া নতুন সার্বিক চিন্তা-ভাবনা করা সেই চিন্তা থেকে সরকার আসে। সমুদ্র সমুদ্রের ওপর সীমান্তের কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের সিদ্ধান্ত তারা।
আর সেই পরিকল্পনাই তারা ১৯৮৭ সাল থেকে দ্বীপ নির্মাণের কাজ শুরু করেন। ২৬০০ একর জমির ওপর কর্তৃত্বের উপায়ে দ্বীপ তৈরি করে তার ওপর কানসাই আন্তর্জাতিক!
বিশ্বকে তাক লাগিয়ে চেষ্টা করার মতো বিলাসিতা দেখান সর্বোচ্চ ভাদ্র নাক বোঁচা দেশ…
জানা যায়, কোটি কোটি টাকার মূল্য পরিশোধ করে ১৯৯০ সালে দ্বীপের তিন তিন দীর্ঘ মেয়াদের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়। সেতু নির্মাণের বছর চারের পর সম্পূর্ণ কার্যকরভাবে কানসাই আন্তর্জাতিক।
ভূমি কম্পিউটারের জন্য কলঙ্কিত ১৯৯৫ সালে ১৭ জানুয়ারি এক ভূমি কম্পিউটার হয়। সেই ভূমি কম্পিউটারের ফলে জাপানের হোনসু দ্বীপের প্রায় ৬,৪৩৪ জন মারা যান, শক্তিক্ষয় হয় কিন্তু কানসাই আন্তর্জাতিক সম্পূর্ণ সম্পূর্ণ অক্ষত। তিনি ১৯৯৮ সালে যুদ্ধে হানে আপনার ঘূর্ণিঝড় কিন্তু বন্দরের কোনো ক্ষতি করতে পারে।
এক সপ্তাহের সপ্তাহে ৪ সেপ্টেম্বর ঘূর্ণিঝড়ের শিকার বেশ শিকার হয়। জানা যায়, সেই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাস এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিলো যে বিমানের ইঞ্জিনের অংশটি পর্যন্ত পানি প্রয়োগে চেষ্টা করবে! ব্যক্তিগতর ইণ্টেন্টে পরে অনেক ছিলেন! যে সেতুর সঙ্গে বিমান বন্দরের যোগাযোগ ছিল সেই সেতুর ওপর একটি ট্যাঙ্কার পড়ে সেতুর কিছু অংশের পরেও বন্ধুটি ঝড়েছে। ফলে দুদিন বিমানঠা ওঠা নামা বন্ধ পেয়েছিলেন।
২০১৯ সালের ৮ এপ্রিল সেতুর মধ্যে ১০০% কাজ শেষ হয়, অন্যত্র ঘূর্ণিঝড় এক মাস পর কান আন্তর্জাতিক বন্দরটি ভাগ করে সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়।
২০১৬ কানা গণনা অনুযায়ী, সমুদ্র পর্যন্ত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর মোট ২ কোটি ৬০ জন গণতন্ত্র যাতায়াত করেছেন। সেই জিনিষের কাছে’র তৃতীয় চেষ্টা এবং এশিয়া ত্রিশতম ব্যাট বন্দর হিসাবে খামার নাম লেখা কানসাই।
তবে অধুনায় এই কৃত্রিম দ্বীপের প্রতিনিয়ত ডুবে যাওয়ার উদ্দেশে চিন্তায় সরকারকে।
তাহলে কি এই বিমান বন্দরটি কয়েকটা সমুদ্রের মধ্যে সত্যিকারের সমুদ্রে যাবে?
কোন ব্যবস্থা তারা নেবে বা বিকল্প হিসাবে অন্য কোন ব্যবস্থা নেওয়া হবে?
-এখন সংবাদ প্রশ্ন।
(তথ্য উপাত্ত: বিভিন্নভাবে সংগৃহীত)