মঞ্জুর মোর্শেদ : স্বপ্ন ও লক্ষ্য একটাই, ‘আমরা আমাদের ভালো করতে চাই, এখানে আমরা সবাই মানুষ ও একমাত্র বাঙালী’।
আর যারা বলে, ‘খেলা হবে, খেলা হবে’, আর নিজেরই মান! বাঙালী বাঙালী মারে! তাদের জন্য আমরা বলি, ‘শোনো হে! কি বলি! ‘এখানে আমরা খেলিনা! এখানে তো আমরা মানুষ বাঙ্গালীরাই!! সোনার বাংলা!!! দেখতে গিয়ে খেলি, অন্তরে মোর ফিলিস্তিন, মনে খেলি…
ও আমি বলিও বলি, ‘নিজেকেয়, দেখবে দুনিয়াতে, আর পঙ্গু করে ঠিক ভালোও ফল’।
রাষ্ট্র রাষ্ট্রের যে রাষ্ট্র-মন্ত্র আমাদের বাঙ্গালীদের জীবনাভুটি দিয়েছিল দল ভাগাভাগি করে মৃত্যুর যুদ্ধ করে, তার-কামলাতী নির্বাচন, আমরা সেই প্রশাসন আর চাই।
আমরা চাই আমাদের নিজের বাঙ্গালী-তন্ত্রের কথা যা “রাজার ওরাজা’ -এ দুই মর্মকথা এক করে, যা বিশেষ করে বাঙ্গালীদের জন্য।
একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আমরা আমাদের ব্যবস্থা জোরদার করতে কোনো বিরোধিতা করতে পারি এবং আমরা দেশ কপিস্ট করা জ্ঞান ব্যবস্থা না চাই, সহজ সরল কথা, নাঝলে করতে, আমাদের বোঝেন।
এখন কি প্রশ্ন করেন, জ্ঞানী কি কোন উত্তর বা বিকল্প ব্যবহার করা হয়? জ্ঞানী কে? উত্তরে বলতে, ‘সঠিক উত্তরীজনে, যদি বলেন, বিবিয়ানারা? ওরা তোর কথা না তোর পরের কথা, অন্যের নাম, সরি! এখন পালতে হবে বা আপোষ করতে হবে, আমি শপথ করছি…, কারণ এটা আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রশ্ন,
বিঃদ্রঃ- একরা যাদের দেশপ্রেমের খেলার মধ্যে যেমন ক্যান্টমেন্টে সৈনিক থাকে, ফলে আমাদের জাতীয় বোঝা চেতনার মনে হয় আমরা দেখতে ও হিম্মত বাঙ্গালী ছাড়া সুবিধা না, আর এরজন্য আমাদের উপরে কুতুব মিনার, ঘেঁষা হিংওয়া না।
আপনারও নাও হতে পারে কিন্তু ‘তাঁর আয়েষলো আনা নেওয়া আমার জানা আছে’ – এক শ্রেণির বাঙ্গালী শিক্ষকরা এখনও আমাদের কাছে পরিস্থিতি, আজ এই দেশটি আপনি কিন্তু কর্ণফুলী পেপার কিম্বা আদমজী জুটের মিলের মতো ব্যবহার করছেন…
সেখানে কিন্তু আলোচনা করা! সব ছাত্র-পাঠদের পাঠনাও না, শর্তের কাছে জাতি মাথা নেত, যাতে আমাকে নিতে পারে…
বলি, ৫০-এর আগে মারার পরেও জ্ঞান পাঁকে, ওটা খারাপ লক্ষনের কারণে, খবর নিয়ে জান! ভাইরে, ‘বাঁচতে হলে জানতে হবে’ মনে নেই যে প্রস্তাবে বলে! নয়তো সব শেষ, এখন এই দেশের পরবর্তী প্রজন্মের বিরুদ্ধে শক্র! সাধু সাবধান!…, আমরা “আলহামদুলিল্লাহ, আমরা চাই আনিয়া মত ও জীবনের জন্য দোয়া করি, আমিহীন”।
এমতাবস্থায় “যে রাজনীতি গাঙ্গালীর সাথে বাঙ্গালার গালিকে গলালি রূপান্তরিত করার জন্য উচ্চপ্রাকৃতিক শক্তি, ধর যে রাজনৈতিক টেকনাফ থেকে তুলিয়ার বাংলাকে ভালো থাকার ভিত্তিবোধ ও আদর্শের দর্শন পথ দেখান”, সর্বপরিচিৎ সত্য আসন ছেড়ে যেতে পারে এবং তা মূহুর্তে যেতে পারে। ..
সম্বিত ফিরে পেতে হবে, “দলের চেয়ে বড়ো” -এ মন্ত্র প্রতিনিয় অগণিতবার মনে করতে হবে আদর্শ ও চেতনা বোনকে জাগিয়ে।
তাই সবার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন, “চলে এর মত বিপরীত…”
আমরা চাই, ‘জেজে ভুলিনি শব্দটি, এমনকি, সতাই হল সেরা স্ব-পুলিশ,
“চালাকির সব মেকআপ পাসওয়ার্ড ফেলি, এখানে আমরা মানুষ আমারই! বাঙ্গালি!”
আমাদের বাঙ্গালী নরনারীর প্রতি আরও ভাল আহ্বান, আগে আমরা আমাদের জন্য ভাল থাকার লাইনে দাঁড়াই, আসুন আপনার জন্য এবং আমার জন্য এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি শব্দ তৈরি করি, তারপর আমরা দেখবো, যেমন উদযাপন উপলভ্য করা হচ্ছে তাদের জন্য। বিদেশি বেনিয়া প্ররোচনা ঝেড়ে দেয়ে, নিজের…
তারপরে আমরা দেখতে চাই, কে আমাদের বাঙ্গালী জাতির সাথে কে বাংলা ভাষা ব্যবহার করে, জীবন-মৃত্যুর চাল চালে, ওরা করা!? কোন ব্যক্তি!? কোন জাতির!?
চলুন, মানুষ মতের মত কথা বলে, তারপর আমেরিকার মত রিজাভ কি না বলে, এমনও করে, কে কি করে!? মন্ত্রের লোকেদের সাথে খেলি খোলান, নিজের কাছে আবার কোন খেলা!?
আমরা যদি জাতীয় বোঝে জনিত হুঁশে ফিরে আসতে পারি তাহলে নিশ্চিত হতে পারে যে তখন আমেরিকা আর অলিতা বলেন কেউই আমাদের কথা বলে হিম্ম্ম্তাই না, ইনশাআল্লাহ।
শুধু আমাদের দিতে হবে, আর ধামাচাপা দেওয়া বাদ দিতে হবে পিত্তথলি থেকে। আমাদের শেষ কথা হবে, “সাবার আগে দেখা হবে, বেয়াদবের জায়গা নেই, বাইরে বাপ-মা, মহিলা দেখতে তারা বিচারের অধিকারী, পাপ পাপই, -এ থেকে কোনো কাজ না করা। নতুন করে আবার দিয়ে আমাদের আবার শুরু করতে হবে,
“এখানে আমরা মানুষ বাঙ্গালী, আমাদের কাছে আমরা শান্তি, সবচেয়ে আপন”
লক্ষ্য করুন, যেমন একটি পরিবারের সদস্যদের প্রত্যেকের মধ্যে ‘আমরা আমি’, – এই পিরি না হলে সেই পরিবারটির লোক অনুপ্রবেশ করে অভিযোগ করে। একইভাবে একটি দেশের বেলাতেও তাই খেলা। সবার সাথে সবার গভীর ও নিবিড় রয়েছে, দেশবাসীর সাথে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে, আমীর ফকির নেই নিজের মধ্যে বিশ্বাসী আপমেমিক, বাঙ্গালী জবাইকে এক বাঙ্গালী আপন বাঙ্গালী ক্ষতিকারক দৃশ্যে রয়েছে, এমন কোন মহলে আর মে না, এমন সীমান্ত-দর্শনে সবাই নতুন। পথ পাঠ প্রয়োজন।
“আগে আমার সোনার বাংলা, পরে তোমার সবকথা”, সাফকথা
যদি আলাদা আলাদা হয়, যদি দেখা যায়, “বাঙালী শুধুমাত্র দেখা যায়, বাঙ্গালী বাঙ্গালী বুকে আগালে, বাঙ্গালী বাঙ্গালী, পাড় করে সমুদ্রের নদী নদী আর নদী যদি না হয়, বাঙ্গালী হয় তখন ভালো-গন্ধে না হয়, বাঙ্গালী হয় তাহলে নিজের সন্তানের মতো ভাবনা, জান দেয়, কিছু হিলানো যায় না…”, – এটা আমাদের সোনার বাংলা নিয়ে বাঙালীস্বপ্ন।
লক্ষ্য করে জাতি যে জাতিটি দেশপ্রেমীর কারণে সম্পর্কযুক্ত এমন উন্নততা লাভ করেছে সেই জাতীয় বিষয়ে ভিন্ন জাতিরা তো ভালো কোনো জিন পরিসংখ্যান এলিয়েন কথা বলতে খুব আলাদা হবে…
সারা দেশের জন্য ৭৯ হাজার তার পাসপোর্ট নিয়ে প্রস্তাব করেছে হিম্মত পেতো না যে বাঙ্গালী দলাদলি ভাইয়ের ভাইয়ের শ না হয়ে যাতো, আর আমরা বিদেশ-মন্ত্রী হিসেবে মন্ত্র ছাড়া যদি না পাইতাম, পোড়া কপাইল্যা এই বাঙ্গালী।
তবে আমরা এখনও বলি, যা করা হয়েছে, এখন ‘সুক্ষায় শিক জেনারেশন গড়তে চাই’, বাঙ্গালী এই গণ আন্দোলন উচিৎ এই একটাই।
আমাদের আহ্বান, “অনেক হয়েছে, নিজেকে পরীক্ষা করে দেখতে আর খুঁজে বের করুন।
আপনি শিক্ষিত হলে আপনার সন্তানদের পড়ার আগে তো নিজের পড়ার কথা, “আপনি কি পড়েন? সন্তানদের আন্দাজে পড়ান?
‘কতোটা মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য’ শান্তিপূর্ণ চলমান শিক্ষার পথ পরিক্রমা!? -পড়ার পরে ডিসিশন নিন, পুরোনো-আদর্শের শিক্ষা শিক্ষরা মত প্রকাশ করেন, “গুরু-শিক্ষা আদর্শ পরিবর্তনহীন কুদর্শন ‘শিক্ষা ও দর্শন’ আপনার সন্তানদের জন্য কতো প্রযোজ্য।
মানবিক নিজেকে প্রশ্ন করুন, “পজেটিভ ও উন্নত শিক্ষার বিকাশ আপনার প্রজন্ম কি করে উন্নত ও পেজেটিভ ডিসিশন নিতে?”
উপসংহার: ভার্সিটি পড়ুয়া হলে কি হবে!? উন্নত শিক্ষা নাই বলে না এএসআই মামুনরা আবিধান শিগগির রয়ে গেছে, তাই তো মামুনদের ‘বিক বাবা’র মতো, গ্রমের কামলা পোলাদের মতো রয়ে গেছে, সুশিক্ষা শিওলে মামুন আর বুঝতো ইজ্জত কি মূল্য, ইজ্জত কি করে, ফ্যাশানলাইন একটা না। ..
প্রিয় বন্ধুরা, উপসংহারে আবারও বিষোদগার একটাই কথা, “চেলানা আলোচনা করতে পারে না, লাইন্সেস নেই, বাংলাদেশ না বিকল্প কিভাবে লাইন ব্যবহার করতে হয়’, -এমন একটা প্রজন্মে রূপান্তরিত তাই…
“ইজ্জত আছে বলে তার বনে রাজত্ব করে, তাই বলে পিঁপড়াটারও আগলানো-আদর্শ না মস্তবড় সিংহের ঐক্য, যে একাকী বাঘ সিংহের সব দিকে ফিট, কিন্তু 🦁….
(সংযুক্ত: ভিডিও দেওয়া হয়েছে ফ্রীতে; ফেইসবুক থেকে ফ্রীতে সংগৃহীত; মন্তব্য ও প্রশ্ন স্বরুপ)